#ওয়েব #ডেভেলপমেন্ট ও #ডিজাইন,এর জন্য কি কি শেখা প্রয়োজন ?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর জন্য কি কি শেখা প্রয়োজন ?

HOMEWEB DEVELOPMENTওয়েব ডেভেলপমেন্ট করার জন্য কি কি শেখা প্রয়োজন ?
web-development
ওয়েব ও সফটওয়্যার ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর জন্য প্রথমতো আমাদের যে দুটি ল্যাংগুয়েজ জানা প্রয়োজন তা হলো –
১। এইচটিএমএল এবং
২। সিএসএস
এই দুটোই মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ, কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়। এ দুটো ল্যাংগুয়েজ দিয়ে আপনি একটি Static ওয়েব

সাইট বা সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন।
পরবর্তিতে আপনি যখন
৩। পিএইচপি এবং
৪। এসকিউএল
এখানে পিএইচপি একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এবং এসকিউএল ডাটাবেস ল্যাংগুয়েজ। এই দুটোই ল্যাংগুয়েজ শিখলে আপনি একটি

Dynamic ওয়েব সাইট অথবা সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন।
এরপর আপনি
৫। জাভাস্ক্রিপ্ট ল্যাংগুয়েজ শিখলে আপনি একটি আকর্ষনীয় ও দৃষ্টি নন্দন ওয়েব সাইট অথবা সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন।
তাছাড়া ওয়েব ও সফটওয়্যার ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট করার সময় আপনাদের বিভিন্ন গ্রাফিক্স এর কাজ করার প্রয়োজন হবে।
সেজন্য- PhotoShop, Illustrator বা Graphics এর কাজ মোটামুটি জানা থাকা উত্তম।
এছাড়াও আমরা চাইলে সি, পাইথন অথবা ভিজুয়াল বেসিক দিয়ে সফটওয়্যার তৈরি করতে পারি। তবে Speed এর কথা

ভাবলে সি দিয়ে সফটওয়্যার অথবা Application তৈরি করা সব ছেয়ে উত্তম।

মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ এবং প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ কি?

এইচটিএমএল এবং সিএসএস দুটোই মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ। এরকম আরো অনেক মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ আছে। এ দুটি ল্যাংগুয়েজ

দিয়ে আপনি যতটুকু কোড লিখবেন সে ততটুকুরই ফলাফল প্রকাশ করবে। এর বাইরে সে কিছুই করতে পারবেনা। আপনি যদি এই

দুটি ল্যাংগুয়েজ কে প্রশ্ন করেন যে ৫ এবং ৫ যোগ করলে কত হবো? সে আপনাকে কে কোন ফলাফল দিতে পারবেনা কেননা এটি

একটি মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ। কিন্তু আপনি যদি কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ, যেমন- পিএইচপি বা জাভাস্ক্রিপ্টকে কে প্রশ্ন করেন যে ৫

এবং ৫ যোগ করলে কত হবো? সে আপনাকে সাথে সাথে বলে দেবে ১০। অথবা যদি প্রশ্ন করেন ৫ এবং ৫ গুণ করলে কত হবে? সে

তাও বলে দিতে পারবে। কারণ এটি একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এরকম পিএইচপি বা জাভাস্ক্রিপ্ট ছাড়াও আরো অনেক প্রোগ্রামিং

ল্যাংগুয়েজ আছে।

Static এবং Dynamic কি?

আমরা আমাদের ওয়েব সাইট বা সফটওয়্যার দুট ভাবে তৈরি করতে পারি। একটি হলো Static এবং অপরটি হলো

Dynamic। আমাদের যেসব ওয়েব বা সফটওয়্যার পেইজের কোন কিছু সংযুক্ত, সম্পাদনা বা বাতিল করতে, মূল কোডে যাওয়া

ছাড়া পরিবর্তন করা সম্ভব নয় সেগুলো হলো Static পেইজ। আর যেসব ওয়েব বা সফটওয়্যার পেইজর কোন কিছু সংযুক্ত,

সম্পাদনা বা বাতিল করতে মূল কোডে যাওয়া ছাড়া পরিবর্তন করা সম্ভব সেগুলো হলো Dynamic পেইজ। যেমন

Facebook এর কথাই ধরুন, আমরা চাইলে Facebook আমাদের Profile, যেকোন Post,

Friend যোকোন সময় Add, Edit এবং Delete করতে পারছি। মূলত ওই ওয়েব সাইটটি Dynamic

হওয়াতে আমাদের জন্য তা করা সম্ভব হয়েছে। তাই আমাদের কোন ওয়েব সাইট বা সফটওয়্যার তৈরির করার সময় সব কিছু

Dynamic হচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

কিভাবে তৈরি হয় ওয়েবসাইট ?

প্রথমে একজন ডিজাইনার ওয়েবসাইটির ডিজাইন করে । সাধারনত ফটোশপ দিয়ে ডিজাইটির একটি বাহ্যিক রূপ দেয় । কিন্তু

ফটোশপে যেসব টেক্সট  ইমেজ ব্যবহার করা হয়  সেগুলোত আমরা যেই ব্রাউজার ব্যবহার করি যেমন  ফায়ারফক্স, গুগল ক্রোম

ইত্যাদি বুঝতে পারবে না । এই ব্রাউজারগুলোকে বোঝানোর জন্য আলাদা কিছু ভাষা আছে যেমন – এইচটিএমএল, সিএসএস,

জাভাস্ক্রীপ্ট ইত্যাদি । প্রথমে এইচটিএমএল দিয়ে ফটোশপে যে ডিজাইনটি করা হয় সেটি একটি কাঠামো তৈরি করা হয় । তারপর

সিএসএস দিয়ে ফটোশপে যে ডিজাইন করা হয়েছে সেই রকম ডিজাইন করা হয় । জাভাস্ক্রীপট এবং জেকুয়েরি দিয়ে ডিজাইনে

বিভিন্ন রকম এডভান্স ফিচার যেমন যোগ করা হয়।এরপর পিএইচপি মাইএসকউএল ইত্যাদি দিয়ে ওয়েব সাইটি ব্যবহার উপযোগী

করা হয়  ।

কিভাবে শিখবেন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

প্রথমেই আপনাকে মনস্থির করতে হবে যে কমপক্ষে দুই বছর সময় ব্যয় করবেন  শুধু শেখার জন্য। তারপর ফেসবুকের দুইটা গ্রুপে

যোগ দিবেন একটা হল আর আর ফাউন্ডেশনের অফিসিয়ার গ্রুপ আর একটি হল  odesk help  গ্রুপ। গ্রুপে যোগ দিয়েই

প্রথমেই গ্রুপের ফাইল গুলো পড়ে ফেলেন । প্রথমে কিছুই বুঝবেন না তারপরও ধৈর্য ধরে পড়ে ফেলেন।  এরপর গ্রুপে যে যত পোষ্ট

দিবে নিয়মিত পড়তে থাকেন।

কোথায়  শিখবেন ?

এখন অনলাইনে এত রিসোর্স  যে খুব সহজে একা একাই  আপনি শিখতে পারবেন। w3schools  যেখানে সব টিউটোরিয়াল

রিসোর্স পাবেন।  আর টুলস্ পেজে পাবেন সব রকম  টুলস্ । অথবা বিভিন্ন প্রকার ট্রেনিং সেন্টার থেকেও শিখতে পারেন। একটা

ব্যাপারে লক্ষ্য রাখবেন ।আমাদের দেশে এখন পযর্ন্ত  ভাল মানের ট্রেনিং সেন্টার আছে হাতে  গোনা কয়েকটি।

ওয়েবসাইট ডিজাইন এর জন্যে ১০ টি টিপস

HOMEWEB DEVELOPERওয়েবসাইট ডিজাইন এর ক্ষেত্রে ওয়েব ডেভেলপার এর জন্যে ১০ টি টিপস
বর্তমান যুগে যে কোন ব্যবসা’র সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে ওয়েব সাইটের উপর। কারণ বিশ্ব এখন সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলছে। তবে ওয়েবসাইট এর কথা আসলে প্রথমেই ভাবতে হবে সাইটটির আউটলুক, অর্থাৎ ডিজাইন কেমন হবে? তখনই ছুটতে হয় কোন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাছে। তবে ওয়েবসাইটের ডিজাইনের দিকে তাকাতে গিয়ে আসল উদ্দেশ্য, অর্থাৎ ব্যবসাতে তো আর মার খাওয়া যাবে না।

ওয়েব সাইট কোন আর্ট গ্যালারি নয়, এটি একটি ইন্টারফেস, যার সমন্বয় ঘটে ৪টি বিষয় নিয়ে, কপিরাইটিং, টাইপোগ্রাফি, লে আউট এবং আর্ট। যেখানে শুধু মাত্র নান্দনিক সৌন্দর্যই না, কন্টেন্ট এর সহজ ও সাবলীল সংযোগ ঘটানো হয়। সে কারনেই কিছু কিছু ব্যাপারে ওয়েবসাইটের মালিককে খেয়াল রাখতে হবে, কারন ওয়েব ডিজাইনার রা সেগুলো কখনোই আপনাকে জানাবে না। আপনার নিজেকেই জানতে হবে সেগুলো, তাই আপনার সুবিধার্থেই সেই বিষয়গুলো এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

১. প্রথমেই ঠিক করে নিন আপনার উদ্দেশ্য:

প্রথমেই ঠিক করতে হবে আপনার ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য কী? কারন উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করেই ওয়েব ডিজাইন করতে হয়। আপনার উদ্দেশ্য যদি হয় গ্রাফিক ডিজাইন এর প্রচার করা, তাহলে ওয়েব সাইটের ডিজাইন্টিও হওয়া উচিত খুব মনোরম। আবার আপনার উদ্দেশ্য যদি হয় ওয়েব সাইটের এর মাধ্যমে টুরিস্টদের দৃষ্টি আকর্ষন করা, তাহলেও আপনার ওয়েব ডিজাইনটি হতে পারে নান্দনিক ও চমৎকার ডিজাইনের।

তবে সব ক্ষেত্রে দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন আপনার ব্যাবসার সাফল্য বয়ে আনতে পারবে না। সুন্দর ডিজাইন দৃষ্টি কাড়তে পারে, কিন্তু ব্যাবসায় সফলতা বয়ে আনতে পারেনা। বিশ্বের বড় বড় ওয়েবসাইটগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখব যে সেগুলোর ডিজাইন একেবারেই সাধারণ,

যেমন, Google.com

google

খুব সাধারন এই ডিজাইন্টি দিয়েই ওরা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলোর টপে আছে।

এখানে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে ভিসিটর দের চাহিদার উপর, তারা কি চায়, কি খুঁজবে বা কোন কোন ব্যাপার গুলো তাদের বেশী দরকার, সেভাবেই এটিকে সাজানো হয়েছে। দৃষ্টি আকর্ষন করবে, বা চোখ কে আটকে দিবে, এমন ডিজাইন তাদের কাছে মূল্যহীন মনে হয়েছে।

এর উদ্দেশ্য ছিল একটি কমিউনিটি গঠন করা, তার জন্যে ডিজাইন নয়, ইউজার ইন্টারফেস কে তারা প্রাধান্য দিয়েছেন।আর সে কারনেই এটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সাইট।



2.বারবার ডিজাইন চেঞ্জ করা আসলেই কি খুব প্রয়োজন?

প্রথমেই বলেছি, আপনি আগে ঠিক করে নিন আপনার ওয়েব সাইটের উদ্দেশ্য কী হবে, সে অনুযায়ীই ডিজাইন করুন। বার বার সেই ডিজাইন চেঞ্জ করা অনেক ব্যয় বহুল ও সময়ের অপব্যবহার। একটি লাইভ ওয়েবসাইট কে রিডিজাইন করতে যাওয়া মানে ইউজারদের কে অনেক ক্ষেত্রে কনফিউজড করে দেয়া। শুধু তাই নয়, এমন তো হতে পারে, রিডিজাইনের কারনেই আপনি আপনার টার্গেটেড মার্কেট হারাতে পারেন, কপিরাইটের সমস্যায়ও পড়তে পারেন। সুতরাং বড় ধরনের কোন প্রব্লেমে না পড়লে ওয়েবসাইটের রি ডিজাইন করা থেকে বিরত থাকুন।

৩।মাত্রাতিরিক্ত ব্যয় করা থেকে বিরত থাকুনঃ

যে কোন ব্যবসা শুরু করতে গেলেই প্রথমে একটি ওয়েবসাইটের দরকার হয়। তবে অনেককেই দেখা যায় ওয়েবসাইটের পিছনে প্রচুর টাকা ব্যয় করেন, এটা মোটেই ঠিক না। একটি ওয়েবসাইটের পিছনেই যদি আপনি আপনার সর্বস্ব ব্যয় করেন, তাহলে পরবর্তিতে আপনি আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হবেন, কোন সন্দেহ নাই।

অনেক ডিজাইনার রা আছে, যারা আপনাকে বিভ্রান্ত করে গলা কাটা একটা রেট জানিয়ে দেবে আপনাকে, তবে আপনার উচিত আরও যাচাই করা, বিভিন্ন ডিজাইনারদের কাছে যাওয়া। ডিজাইনার কে জানিয়ে দিন আপানার উদ্দেশ্য, ডিজাইন এবং বাজেট। সেগুলো শুনে যারা কাজ করতে আগ্রহী হবে, তাদের দিয়েই কাজ করান। উচ্চ রেট দিলেই যে ভাল কাজ করবে, এমনটি ভাবা ঠিক না।

আর আজকাল অনেক ফ্রি টেমপ্লেট পাওা যায়, সেগুলো এডিট করেও আপনি খুব কম খরচে আপনার ওয়েবসাইট টি করে নিতে পারেন।

৪। ওয়েবসাইট মেইন্টেনিং করার ক্ষেত্রেঃ

ওয়েবসাইট মেইন্টেনিং করার ক্ষেত্রেও আপনার সজাগ অ সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। অনেক ওয়েব ডেভেলপ বা ডিজাইনাররা এর জন্যে আপনাকে আকাশ চুম্বী একটা রেট ধরিয়ে দেবে, যা গ্রহন করা একেবারেই বোকামি। কারন আজকাল ওয়েব হোস্টিং বা কন্টেন্ট মেনেজমেন্টের জন্যে অনেক কোম্পানি বা লোকজন রেডি হয়ে আছে, তাদের কে খুঁজে বের করুন, সময় নিন, অর্থ বাঁচান।

৫। সম্পুর্ণ ইউনিক হতে গিয়ে অস্বাভাবিক ডিজাইন করে বসবেন নাঃ

ওয়েবসাইটের কিছু কমন ব্যাপার আছে, সেগুলোর কাছা কাছি থাকতে হয়, সবাইকেই। এখন আপনি যদি সবার থেকে আলাদা হতে গিয়ে এমন ডিজাইন করলেন, যা একেবারেই উলটে দিল সব কিছু, লোগো উপরের দান দিকে না বসিয়ে, অন্য জায়গায় বসলো, ন্যাভিগেশন বার ভিসিটর রা খুজেই পেলো ন, তাহলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই হবে বেশী আপনার ।

সুতরাং ওয়েব এর নীতিমালা এবং ইউজারদের সহজতর ব্যবহারের কথা বিবেচনা করেই ওয়েব সাইটের ডিজাইন্ টি করা উচিত।

৬। ডিজাইন হওয়া উচিত ব্র্যান্ড এর পরিচয় ভিত্তিকঃ

ডেভেলপার অনেক দক্ষ হওয়া সত্বেও তাকে আপনার ব্রান্ডের পরিচিতি না দিলে সে সাইটের ডিজাইনে তা ফুটিয়ে তুলতে পারবে না। এমন ডিজাইনার কে হায়ার করতে হবে, যিনি দক্ষতার সাথে ওয়েব ডিজাইনে আপনার ব্র্যান্ডের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলতে পারবেন। তা নাহলে তা ভুল পথে এগিয়ে যাবে, আপ্নিও আপনার স্বার্থ হাসিল করতে অর্থাৎ ব্যবসায় লাভবান হতে পারবেন না।

৭। ডিজাইনকে কেবল ফটোশপ দিয়ে নয়, সাইকোলজির দিক দিয়েও ভাবতে হবেঃ

বড় বড় ওয়েবসাইট গুলো কেবল দৃষ্টি গ্রাহ্য ডিজাইন নয়, তার ইউজারদের আচরনের দিকটি মাথায় রেখে ডিজাইন করে থাকে। ওয়েবসাইট টি যদি হয় শিশুদের জন্যে, তাহলে তার কালার সিলেকশন, ফন্ট বা টেক্সট স্টাইল, টাইপও শিশুদের উপযোগীই হতে হবে।

আবার সাইটটি যদি হয় চিকিৎসা বিষয়ক, তাহলে তার কালার, ফন্ট হবে একেবারেই অন্যরকম, অর্থাৎ খুব সাদা মাটা।

৮.কালার এর ব্যাপারে জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়ঃ

ওয়েবসাইটের ব্যাকগ্রাউন্ড কালার এবং ফন্ট কালারের ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। টেক্সট বা ফন্টের কালার যেন এমন হয়, যাতে ভিসিটরদের পড়তে কোনরকম প্রব্লেম না হয়। ভিসিটর যদি পড়তে না পারেন, তাহলে বিরক্ত হয়ে আপানার ওয়েবসাইটে থাকবে না, যা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বাধা হয়ে দাঁড়াবে।

৯। ইমেজ সিলেকশনঃ

আপনার ওয়েবসাইটে যেন এমন কোন ইমেজ না দেয়া হয়, যা আপনার ব্রান্ডের সাথে রিলেটেড নয়। ভিন্নধর্মী ইমেজ দেয়া মানেই হলো টার্গেটেড ক্লায়েন্ট কে হারানো।

১০।জাভাস্ক্রিপ্ট এর অতিরিক্ত ব্যাবহার করবেন নাঃ

জাভাস্ক্রিপ্ট এবং অ্যাজাক্স প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে একজন ওয়েব ডিজাইনার অনেক সাড়াজাগানো এবং স্বচ্ছ একটি ওয়েব সাইট তৈরি করতে পারে। তবে প্রতিটি নতুন প্রযুক্তি ব্যাবহারের পেছনে রয়েছে অনেক খরচ যা অনেক ক্ষেত্রে অনেক ডিজাইনারের জন্য বহন করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে না। বেশিরভাগ ওয়েব ডিজাইনার তার ওয়েব ব্রাউজারটিকে হালনাগাদ করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে মাত্রাতিরিক্ত জাভাস্ক্রিপ্ট এর ব্যাবহার না করা,

সংগৃহিত 

No comments

my pc build

Ryzen5 5600 Ram 16 Intel 8 GB Graphic card etc

Theme images by fpm. Powered by Blogger.